বিশ্বের সবচেয়ে দামী ঘড়িগুলো (১ম পর্ব)

বর্ণনা

জেনে নিই কিছু দামী ঘড়ি সম্পর্কে
প্যাটেক ফিলিপ গ্র্যান্ডমাস্টার চাইম রেফারেন্স ৬৩০০এ-০১০: বিশ্বের সবচেয়ে দামী ঘড়ি ১৮৩৯ সাল থেকে ঘড়ি তৈরি করা সুইস কোম্পানি প্যাটেক ফিলিপের “গ্র্যান্ডমাস্টার চাইম রেফারেন্স ৬৩০০এ-০১০”। সম্প্রতি এক নিলামে ঘড়িটির দাম ওঠে বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ২৬৩ কোটি টাকা। এই হাত ঘড়িতে রয়েছে ১৩৬৬টি ছোট বড় পার্টস ও ২১৪ কেস কম্পোনেন্ট। জটিল ডিজাইনের পাশাপাশি ঘড়িটিতে রয়েছে স্টেনলেস স্টিলের ১৮ ক্যারেটের “রোজ গোল্ড” কেস। এতে ঘণ্টা, মিনিট ও সেকেন্ডের পাশাপাশি পাওয়া যাবে দিন, মাস, বছরও।
গ্রাফট ডায়মন্ডস স্নোফল: বিগত কয়েক বছর ধরে এর দাম ৪০ মিলিয়ন বা ৫৫ মিলিয়ন ডলার পর্যন্ত ওঠে। যান্ত্রিকভাবেও এর ডিজাইন অনেক কঠিন। ১৭৮টি হীরকখণ্ড থ্রি-ডি প্রিন্টিং প্রযুক্তির মাধ্যমে ডিজাইন করা হয় ঘড়িটির।
প্যাটেক ফিলিপ গ্র্যান্ডমাস্টার চাইম রেফারেন্স ৬৩০০: ২২ লাখ ডলার মূল্যের এই ঘড়িটি প্যাটেক ফিলিপের জটিলতম ডিজাইন। এতে আছে দুটো ডায়াল, ৫টি স্ট্রাইকিং চাইম আর ১৫৮০টি যন্ত্রাংশ। এখন পর্যন্ত এই মডেলের মাত্র ৭টি ঘড়ি তৈরি হয়েছে।
আ ল্যাঙ্গে অ্যান্ড সোহনে গ্রান্ড কমপ্লিকেশন: ৮৭৬টি যন্ত্রাংশের এই ঘড়িটি তৈরিতে একজন মাস্টার টেকনিশিয়ানের কমপক্ষে ১ বছর সময় লেগে যায়। ২১ লাখ ৫০ হাজার ডলারের এই ঘড়িটি ২০১৩ সালে প্রথম বানানো হয়। প্রতিবছর এক পিস করে তৈরি হয়।
রিচার্ড মিলে টার্বিলন আরএম ৫৬-০২: রিচার্ড মিলের স্পেশাল এডিশনের এই ঘড়িটি এখন পর্যন্ত মাত্র ১০টি বানানো হয়েছে। ২০ লাখ ডলার মূল্যের টার্বিলন আরএমে’র বেজপ্লেটটি টাইটানিয়ামের।
জায়েগার-লিকাল্ট্রি হাইব্রিস মেকানিকা এ গ্রান্ডি সোনেরি: এই ঘড়িটি কিনতে আপনাকে খরচ করতে হবে ১১ লাখ ৬৫ হাজার ডলার। এর ডিজাইনে ১০টি প্যাটেন্ট করা রয়েছে।

Total Ratings:

আরো দেখতে পারেন

Generic placeholder image
বিশ্বের সবচেয়ে দামী ০৫ টি গাড়ি (পর্ব-১)
Generic placeholder image
বিশ্বের সবচেয়ে দামী ঘড়িগুলো (২য় পর্ব)
Generic placeholder image
সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া স্মার্টফোনগুলো
Generic placeholder image
২০১৯ সালের সবচেয়ে জনপ্রিয় অ্যাপগুলো